রক্ষিত দাগার, মনোজ কে আনেক আক্রমণ হল দেখছি।
এদের মুস্কিল এরা যে পজিশনে খেলে সেটা একটা thankless পজিশন।
ভুল করলে সবাই বলবে ঠিক করলে করারই ছিল এরকম একটা ব্যাপার।
রক্ষিত দাগার এর বেরিয়ে এসে বল ক্লিয়ার করতে না পারা টা আমরা ভুলতে পারিনি কিন্তু দারুন কিছু সেভ আমরা মনে রাখতে পারিনি।
শেষ ২ খেলার সেভ গুলোও ভুলে যাবো।
কমেন্ট দেখলাম দাগার আর মনোজ ২ করে ম্যাচ হারিয়েছে।
সেটা হলে এর সাথে আরো যুক্ত করতে হয়
দিকা কিছু বাজে ফ্রি কিক দিয়েও গোল খায়িয়েছে।
কিছু ক্রুশিয়াল খেলায় ক্রুসিয়াল মিস করে জবি ও ডুবিয়েছে।
কিন্তু ওই যে ফুটবলের নীয়ম ফরোয়ার্ড মিস করবেই। গোল করলেই হিরো।
তাই ফার্স্ট বারে বল পেয়ে দ্বিতীয় বারে হেড লাগানো টাও ভালো চেষ্টা।
একা গোলকিপার কে পেয়েও গোল মিস করে ম্যাচ হারলেও ভালো চেষ্টা।
তাই মরসুমের মাঝপথে ওকে বাইক দিয়ে বাকি ১৮ জনের থেকে ওকে সেরা বানিয়ে দাও।
ভুল গুলো ভালো চেষ্টা বলে ভুলে যাও।
কিন্তু গোলকিপার গোল খেলেই বাজে।
গত কিছু বছর বারেতো আর মির্সাদ এর গোল কিপিং মনে করলে আর রক্ষিত দাগার কে এত খারাপ লাগবে না।
এমন কি রাহেনেস আর গুরপ্রীত যারা ভারতের অন্যতম সেরা গোলকিপার তারা ইস্ট বেঙ্গলে খেলে এমন কিছু গোল উপহার দিয়ে গেছে সেই তুলনায় এই বছর দাগার অনেক ভালো খেলেছে।
আমাদের আদরের সন্দ্বীপ নন্দী ও কিছু অমূল্য রতন দিয়ে গেছে।
ডেম্পর লিগ জয়ি অভিজিৎ মন্ডল আতঙ্ক হয় উঠেছিল এক সময়ে। এমন কি সুব্রত পাল এখনে ফেল করেছে।
আর এই মরসুমের সেরা খেলোয়াড় আমার মতে কাসিম আর জনি।
আর মরসুমের সেরা ভারতীয় খেলো যার লালদানমাবিয়া রালটে।
One thought on “রক্ষিত দাগার – বিতর্কিত এক নায়ক, থেকে গেলেন কলংকিত|”