East Bengal Sports

ইন্ডিয়ান আরোজ বনাম ইস্ট বেঙ্গল

Indian Arrow vs East Bengal
ইন্ডিয়ান আরোজ

টিমটিতে ১৭-১৮ বছরের সেই সব ছেলেরা খেলছে| যারা হয় ভারতের দ্বিতীয় দল হিসাবে বিশ্বকাপ খেলেছে| বা ভবিষৎ এর ভারতীয় দলের জন্যে তৈরী হচ্ছে|

টিমটির শক্তি

১. প্রচন্ড দৌড়াতে পারে প্রত্যেক তা ছেলে 
২.কয়েকটা ছেলে অনেকদিন একসঙ্গে খেলেছে|
৩. নিজেদের মধ্যে বেশ সুন্দর বোঝাপড়া|

 টিমটির দুর্বলতা

১. গোলের সামনে মাথা ঠান্ডা রাখতে পারে না| 
২. মূহুর্তের ভুলে ম্যাচ থেকে বেরিয়ে যাওয়া| 

যারা নিয়মিত ভারতীয় ফুটবলের খোঁজ রাখেন তারা এই ব্যাপার গুলো জানেন| টিমটি ৮ খেলা হেরেছে যেগুলোর অনেক কোটাই তারা জিততে পারতো| এমন কি মোহন বাগান এর সঙ্গে খেলা তেওঁ শিল্টন পালের কিছু অবিশাস্য বাঁচানোর জন্যে মোহন বাগান পুরো পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছারে|

তাই আরোজ কে উড়িয়ে দেয়ার কথা যারা ভেবেছিলেন তারা কতটা আইলীগ দেখছেন একটা প্রশ্ন থাকতেই পারে|

আর এত মাথা ব্যথা বা চোখের জল আসার ও কারণ নেই| আরোজ এর সাথে খেলা তে শেষ ৩-৪ খেলা কিন্তু এরকম কঠিনই ছিল| 


কালকের খেলা তেওঁ ইস্ট বেঙ্গল প্লেয়ার দের পায় বল এলেই আরোজ এর খেলোয়াড় রা বল তারা করেছেন | ইস্ট বেঙ্গলের খেলা নষ্ট করেছে| ইট বেঙ্গল কোচ নিজে স্বীকার করেছেন যে – যে গতিতে খেলতে হতো সেটা ইস্ট বেঙ্গল পারেনি| এর কারণ ইস্ট বেঙ্গল টিমের মাঝ মাঠে কাল খেলেছেন কাসিম ও কামালপ্রিট ২ জনেরই গতি কম আর ২ জন এই ধংসাত্মক আর রক্ষনাত্মক খেলেন|

দিকার অভাব তা দেখা দেয়|

দিকা না থাকায় বৈচিত্রের অভাব দেখা দেয় ও সেট পিস গুলো ও স্বদব্যাবহার হয়নি| দ্বিতীয় অর্ধে দানমাওয়া কে তুলে ব্রেন্ডন নামতে গতি বাড়ে ইস্ট বেঙ্গলের খেলায়| জবি একটু নিচে নেমে উইং বরাবর আক্রমণে যেতে শুরু করে| সান্তোস কিছুটা ফাঁকা জায়গা পেয়ে নিজের স্বাছন্দে ফেরেন| টনি ও কিছু তা কার্যকর হন|


কোচ বোর্জার হিরো অফ টি ম্যাচ হওয়ার বিস্ময় প্রকাশ করেন|

তার মতে সান্তোস খেলার সেরা ছিলেন| তবে সান্তোস ছাড়াও বর্জা একোস্তা কাসিম ও বেশ ভালো খেলেন| অন্তত আমার মতে |